স্টাফ রিপোর্টার :: গত এক বছরে প্রয়াত ১৮ জন সাংবাদিক স্মরণে আয়োজিত সভায় তাদের সহকর্মী ও স্বজনরা বলেছেন, সাংবাদিকতার সোপান নির্মাণে এই সাংবাদিকরা ছিলেন পথিকৃৎ। পেশাদারিত্ব বজায় রেখে তাদের অনেকেই কর্মময় জীবনকে অমর করে গেছেন। তাদের দেখানো পথ অনুসরণ করতে হবে।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৬৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রোববার এ সভার আয়োজন করা হয়। জাতীয় প্রেস ক্লাবে এ সভায় প্রয়াত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের হৃদয় নিংড়ানো স্মৃতিচারণে উপস্থিত সহকর্মীরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
প্রয়াত ১৮ সাংবাদিক হলেন- ডিপি বড়ূয়া (দেবপ্রিয় বড়ূয়া), রাহাত খান, নুরুদ্দিন ভুঁইয়া, ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী, আবু জাফর পান্না, ফজলুন নাজিমা খানম, কবি মুশাররাফ করিম, কাজী মো. শামসুল হুদা, কবি মাশুক চৌধুরী, আবদুল্লাহ এম হাসান, রওশন উজ জামান, ফারুক কাজী, আহসান হামিদ, খোন্দকার মোজাম্মেল হক, খোন্দকার মুহিতুল ইসলাম, রাশীদ উন নবী, আবদুস শহীদ ও আসলাম রহমান।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলমের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ও অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, বিএফইউজের মহাসচিব শাবান মাহমুদ, প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি ওমর ফারুক, সহসভাপতি আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, সাবেক প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত, প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক স্বপন কুমার সাহা, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক মাঈনুল আলম, কুদ্দুস আফ্রাদ, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, শাহনাজ বেগম, কল্যাণ সাহা, বখতিয়ার রানা, রফিকুল ইসলাম রতন, সুভাষ চন্দ বাদল, রাহুল রাহা, দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ। সভা সঞ্চালনা করেন ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
সভায় প্রয়াত সাংবাদিকদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে খন্দকার মুহিতুল ইসলাম রঞ্জুর স্ত্রী সাহিদা ইসলাম, ফারুক কাজীর সহধর্মিণী রাশিদা কাজী, রাহাত খানের স্ত্রী অর্পণা সেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।