ডেস্ক রিপোর্ট:: নবীন বরণ ও ডোনার সম্মাননা আয়োজন সম্পন্ন করেছে বাঁধন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল ইউনিট। আয়োজনে নবীন কর্মীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। আমন্ত্রিত অতিথিদের সম্মাননা স্মারক, ক্রেস্ট প্রদান এবং ডোনার সম্মাননার জন্য সার্টিফিকেট প্রদাণ করা হয়।

বাঁধন, বাংলাদেশ- কুয়েত মৈত্রী হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের সভাপতি রত্না খাতুনের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডাঃ এ এস এম নাজমুল হক, বাংলাদেশ -কুয়েত মৈত্রী হলের প্রাধ্যক্ষ ড. নাজমুন নাহার, বাঁধন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জোনের সাধারণ সম্পাদক গালিব আহম্মেদ শিশির, বাঁধন কেন্দ্রীয় পরিষদের কোষাধ্যক্ষ তরুণ মিয়া, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফরিদা পারভীন, বর্তমান সভাপতি রাজিয়া সুলতানা কথা, সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল হাওয়া আঁখি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঁধন ১৯টি হল ইউনিটের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকরা।

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেছেন বাঁধন, বাংলাদেশ- কুয়েত মৈত্রী হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক নাহিদা লুনা।

প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকা ডাঃ এ এস এম নাজমুল হক নিজ বক্তব্যে বলেন, ‘নিরাপদ রক্ত পরিঞ্চলনের উপায় ও এর উপকারিতা এবং স্বেচ্ছায় রক্তদান সংগঠন “বাঁধান” এ বিষয়ে নিরালসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। অন্যন্য রক্তদান সংগঠনের তুলনায় “বাঁধন” সংগঠনটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে তাদের সেবা প্রদান করছে। এমনি ঢাকার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত পিজি হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বার্ডেম হাসপাতাল, শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটের মতো হাসপাতাল গুলোতে প্রায় ৭৫% ব্লাড “বাঁধন” সংগঠন কর্তৃক ম্যানেজ করা হচ্ছে।’

রক্ত বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে সরকারের দায়িত্বরতদের প্রতি বাঁধনের মতো একটি নির্ভরযোগ্য সংগঠনকে সর্বাত্মক সহযোগীতা প্রদানের জন্য আহ্বান জানান তিনি।

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here