সড়কগুলোয় কোরবানির জন্য কেনা পশুগুলো হেলেদুলে চলছিল। অনেকটা ফাঁকা সড়কে সকাল থেকে গরু-ছাগলের দাপট দেখা গেছে। এ ছাড়া পিকআপে করে কোরবানির পশু পরিবহন করতে দেখা গেছে।

ঢাকার ভেতরে সিগনালগুলোয় গাড়ির চাপ ছিল না। ফলে ট্রাফিক পুলিশ অনেকটা আয়েশে সময় কাটিয়েছে। সার্ক ফোয়ারা মোড়ে দায়িত্ব পালন করা পুলিশ কনস্টেবল মহিউদ্দিন বলেন, ঈদের সময়টাতে সড়কে দায়িত্ব পালনে কিছুটা ঢিলেঢালা ভাব থাকে। কয়েকটা দিন সড়কে যানবাহনও খুব কম থাকে। তিনি জানান, সকালে মানুষের চলাফেরা কম থাকলেও আজ বিকেলে শপিং মল এলাকাগুলোয় ভিড় বেড়ে যাবে। এই পুলিশ সদস্যের মতে, করোনা আসার পর বিভিন্ন সময় লকডাউনের কারণে ঢাকার সড়কগুলো প্রায়ই ফাঁকা থেকেছে, আগে যেটা কেবল ঈদের সময় দেখা যেত।

রাজধানীর উত্তরা আজমপুর এলাকায় দেখা যায় যানবাহনের লম্বা লাইন। পদচারী–সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে যত দূর চোখ যায়, যানবাহনের স্থির অবস্থা দেখা যায়। যানবাহনগুলো চলাচল করতে না পারায় যাত্রীরা চরম বিরক্ত হচ্ছে। কেউ কেউ গাড়ি থেকে নেমে হাঁটাচলা করছে, আবার গাড়িতে উঠছে। এ সময় যাত্রীদের মধ্যে দেখা যায় চরম বিরক্তি ভাব।

এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঢাকায় আজ মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। সারা দিনই আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে। তবে ঈদের দিন ঢাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here