ডেস্ক রিপোর্ট : : দিনাজপুরের গাছে গাছে এখন লিচুর মুকুল। সেখান থেকে মধু সংগ্রহ করে মৌমাছি। আর সেই মধু আহরণ করেন চাষি। লিচুর মধু সুস্বাদু হওয়ায় জেলা ও জেলার বাইরে বেশ চাহিদা রয়েছে। তাই দূর-দূরান্ত থেকে খামারিরা আসেন এই অঞ্চলে।
দিনাজপুরের ভরপুর লিচুর মুকুলকে কাজে লাগিয়ে মৌমাছির মাধ্যমে মধু আহরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারিরা। নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত মধু আহরণের সময়। সে কারণে বিভিন্ন জেলা থেকে ৩০০-৪০০ খামারি বাগানগুলোতে মধুর সংগ্রহের জন্য মৌমাছির বাক্স স্থাপন করেছেন। এই সব মধু গুণগতমান ভালো থাকায় দেশের বাজারে বেশ চাহিদা রয়েছে।
তবে সরকারি সহায়তা পেলে খামারিরা আরো প্রসার বাড়াতে পারবে বলে মনে করেন উদ্যোক্তা মোসাদ্দেক। বেকার ও শিক্ষিত যুবকদের উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রশিক্ষণসহ সহযোগিতা প্রদান করছে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠন।
খামারিদের সব ধরনের সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিলেন হর্টিকালচার বিভাগের কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার গুহ।
প্রতি বছর এ জেলা থেকে ৪ থেকে ৫ হাজার টন মধু উৎপাদন হয়।