জি বাংলার সংগীতবিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘সা রে গা মা পা’র চ্যাম্পিয়ন হলেন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার মেয়ে অঙ্কিতা ভট্টাচার্য। আর বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিযোগী মাঈনুল আহসান নোবেল যৌথভাবে দ্বিতীয় রানার্সআপ হয়েছেন।  রোববার দুই বাংলার জনপ্রিয় এ রিয়েলিটি শোর চূড়ান্ত পর্ব প্রচার হয় জি বাংলায়।  প্রতিযোগিতায় বিচারকদের রায়ে যৌথভাবে প্রথম রানার্সআপ হয়েছেন গৌরব ও স্নিগ্ধজিৎ। নোবেলের সঙ্গে যৌথভাবে তৃতীয় রানার্সআপ হয়েছেন প্রীতম।  চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় অঙ্কিতা ভারতের গণমাধ্যম আনন্দবাজারকে বলেন, ‘যিশুদা যখন আমার নাম বলল, বিশ্বাসই হচ্ছিল না। ওই মুহূর্ত ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।’  সা রে গা মা পার এবারের চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা নির্বাচিত ছিলেন, তারা হলেন- সুমন মজুমদার, অঙ্কিতা ভট্টাচার্য, গৌরব সরকার, নোবেল, স্নিগ্ধজিৎ ভৌমিক, প্রীতম রায়। বিজয়ী অঙ্কিতা পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন দুই লাখ রুপি ও একটি নতুন গাড়ি।  দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী অঙ্কিতা সাত বছর ধরে গান শিখেছেন রথীজিৎ ভট্টাচার্যের কাছে। তার পছন্দের শিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল, অরিজিৎ সিং। আর আদর্শ মানেন আশা ভোঁসলেকে।  অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন যীশু সেনগুপ্ত। বিচারক ছিলেন মোনালী ঠাকুর, শান্তনু মৈত্র ও শ্রীকান্ত আচার্য।  এদিকে ‘সা রে গা মা পা’ প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে ভারতের কলকাতা আর বাংলাদেশে দারুণ পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন মাঈনুল আহসান নোবেল। তাকে বলা হয় ‘বিস্ময় বালক’।  এই বিশেষণটি বেশিরভাগ সময়ই এসেছে প্রতিযোগিতার বিচারকদের কাছ থেকে। তবে তাদের উচ্ছ্বাস ও দর্শকের ভোটে এগিয়ে থাকলেও গানের প্রতিযোগিতায় শেষ পর্যন্ত প্রথম হতে পারেননি এ তারকা।  গত বছর সেপ্টেম্বরে জি বাংলায় শুরু হয় ‘সা রে গা মা পা ২০১৮-১৯’ প্রতিযোগিতা। ভারত থেকে নির্বাচিত ৪৮ প্রতিযোগী অংশ নেন।  প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে অংশ নেন অবন্তি সিঁথি, তানজীম শরীফ, রোমানা ইতি, মেজবা বাপ্পী, আতিয়া আনিসা, মন্টি সিনহা ও মাঈনুল আহসান নোবেল। বাকিরা নানা ধাপে ছিটকে গেলেও গোপালগঞ্জের নোবেল জায়গা করে নেন চূড়ান্ত পর্বে।

স্টাফ রিপোর্টার :: জি বাংলার সংগীতবিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘সা রে গা মা পা’র চ্যাম্পিয়ন হলেন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার মেয়ে অঙ্কিতা ভট্টাচার্য। আর বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিযোগী মাঈনুল আহসান নোবেল যৌথভাবে দ্বিতীয় রানার্সআপ হয়েছেন।

রোববার দুই বাংলার জনপ্রিয় এ রিয়েলিটি শোর চূড়ান্ত পর্ব প্রচার হয় জি বাংলায়।

প্রতিযোগিতায় বিচারকদের রায়ে যৌথভাবে প্রথম রানার্সআপ হয়েছেন গৌরব ও স্নিগ্ধজিৎ। নোবেলের সঙ্গে যৌথভাবে তৃতীয় রানার্সআপ হয়েছেন প্রীতম।

চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় অঙ্কিতা ভারতের গণমাধ্যম আনন্দবাজারকে বলেন, ‘যিশুদা যখন আমার নাম বলল, বিশ্বাসই হচ্ছিল না। ওই মুহূর্ত ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।’

সা রে গা মা পার এবারের চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা নির্বাচিত ছিলেন, তারা হলেন- সুমন মজুমদার, অঙ্কিতা ভট্টাচার্য, গৌরব সরকার, নোবেল, স্নিগ্ধজিৎ ভৌমিক, প্রীতম রায়। বিজয়ী অঙ্কিতা পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন দুই লাখ রুপি ও একটি নতুন গাড়ি।

দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী অঙ্কিতা সাত বছর ধরে গান শিখেছেন রথীজিৎ ভট্টাচার্যের কাছে। তার পছন্দের শিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল, অরিজিৎ সিং। আর আদর্শ মানেন আশা ভোঁসলেকে।

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন যীশু সেনগুপ্ত। বিচারক ছিলেন মোনালী ঠাকুর, শান্তনু মৈত্র ও শ্রীকান্ত আচার্য।

এদিকে ‘সা রে গা মা পা’ প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে ভারতের কলকাতা আর বাংলাদেশে দারুণ পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন মাঈনুল আহসান নোবেল। তাকে বলা হয় ‘বিস্ময় বালক’।

এই বিশেষণটি বেশিরভাগ সময়ই এসেছে প্রতিযোগিতার বিচারকদের কাছ থেকে। তবে তাদের উচ্ছ্বাস ও দর্শকের ভোটে এগিয়ে থাকলেও গানের প্রতিযোগিতায় শেষ পর্যন্ত প্রথম হতে পারেননি এ তারকা।

গত বছর সেপ্টেম্বরে জি বাংলায় শুরু হয় ‘সা রে গা মা পা ২০১৮-১৯’ প্রতিযোগিতা। ভারত থেকে নির্বাচিত ৪৮ প্রতিযোগী অংশ নেন।

প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে অংশ নেন অবন্তি সিঁথি, তানজীম শরীফ, রোমানা ইতি, মেজবা বাপ্পী, আতিয়া আনিসা, মন্টি সিনহা ও মাঈনুল আহসান নোবেল। বাকিরা নানা ধাপে ছিটকে গেলেও গোপালগঞ্জের নোবেল জায়গা করে নেন চূড়ান্ত পর্বে।

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here