
সাত খুনের আগে আল-আমিনকে সেনাবাহিনী থেকে র্যাবে বদলি করা হয়। নারায়ণগঞ্জ র্যাব থেকে চাকরিচ্যুত লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মদের দেহরক্ষীর দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন আল-আমিন।
বাকেরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাসুদুজ্জামান জানান, সাত খুন মামলায় আল-আমিন শরীফের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়। একটি হত্যা ও অপরটি অপহরণ মামলা। হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড এবং অপহরণ মামলায় ৩৪ বছরের সাজা হয় তার। রায় ঘোষণার পর সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে একটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাকেরগঞ্জ থানায় আসে। ওই পরোয়ানা বলে তাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে বাকেরগঞ্জ থানার পুলিশ।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি জেলা ও দায়রা জজ আদালত সাত খুন মামলার রায় দেয়। এতদিন পলাতক ছিলেন আল-আমিন শরীফ।