Lesbian-1সমকামী নারীদের চেনার কিছু উপায় পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো। যেন তাদের মা-বাবা বা পরিবার পরিজন তাদের সংশোধন করতে পারেন। তাদের হিতাকাঙ্ক্ষী হয়ে তাদেরকে সঠিক পথ দেখাতে পারেন।

যে সব সমকামী নারী পুরুষ উভয়কে পছন্দ করে তাদের বাই (Bi) বলা হয়। মেয়েদের বলা হয় লেসবিয়ান। ঢাকায় কিছু জায়গা আছে যেখানে সন্ধ্যার পর সমকামীরা জড়ো হয় তাদের বিছানার সঙ্গী খুঁজতে।

চ্যাটিং এর বদৌলতে এখন সমকামীরা ঘরে বসে অন্য সমকামীর সাথে সহজেই পরিচিত হতে পারছে। ইয়াহু চ্যাটিং এর বাংলাদেশ রুমে গেলে দেখবেন boy2boy, boy4boy, man2man, gay এ রকম অনেক নাম। এরা এইসব নিক নিয়ে বসে থাকে অন্য সমকামীকে খোঁজার জন্য। ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে সমকামীদের সার্কেলও সৃষ্টি হয়েছে।

সমকামীদের ২/৩টা ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপ আছে। তারা ডিসকো নাইট, পিকনিক আয়োজন করে, গেট টুগেদার করে। সমকামীদের মধ্যেও ভালোবাসাটা প্রবল। একজন মেয়ের অন্য মেয়ের প্রতি ফিলিংস এতটাই প্রবল যে, না দেখলে কেউ বিশ্বাস করবেন না।

সমকামী নারীদের চেনার উপায় তুলে ধরা হলো

সমকামী নারীদের মেজাজ থাকবে তিক্ত, সামান্যতেই রেগে যাবে। সব সময় তাদের নাকের উপর রাগের চিহ্ন ফুটে থাকবে, চেহারা থাকবে কুঞ্চিত, চোখের নিচে কালো দাগ, চেহারা ফ্যাকাশে, চেহারার মাঝে খারাপ চাপ ফুটে উঠবে।

চেহারা সব সময় শুকনো শুকনো মনে হবে, চেহারার উজ্জলতা নিস্তেজ এবং চোখদ্বয় কোটরাগত হবে, চোখের চারপাশে চিন্তা ও টেনশনের ছাপ প্রস্ফুটিত হবে। এসব নারীর সব সময় মাথা ব্যাথা থাকে, কথার আওয়াজে কোনো ভারত্বভাব থাকবে না। মাথার চুল অতি অল্প বয়সেই ঝরতে থাকবে।

অতি অল্প বয়সেই চুল সাদা হতে থাকবে। ক্ষুধা হ্রাস পাবে। আবার যা খাবে, তাও সহজে হজম হবে না। সব সময় বুক ধড়ফড় করতে থাকবে। আবার অনেকের ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। যদি ঋতুস্রাব আসেও তবু তা পরিমাণে একেবারেই সামান্য। ঋতুস্রাবের রক্ত থাকবে কালো রঙয়ের দিকে ধাবমান এবং তা হবে খুবই দুর্গন্ধ যুক্ত।

পিঠ এবং রানেও ব্যাথা অনুভব হবে। জরায়ুর ভিতরে এবং লজ্জাস্থানের বহিরাংশ ফুলে যাবে। জরায়ু থেকে ক্রমাগত রক্ত পড়তেই থাকবে। লজ্জাস্থানে জ্বলন রোগ দেখা দিতে পারে।

এ বিষয়ে লেখা সমকামী নারীদের অপদস্থ করার উদ্দেশ্য নয়।

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here