ডেস্ক রিপোর্ট :: বরিশালে সন্ধ্যা নদীর ভাঙ্গনকবলিত স্থান পরিদর্শন করে ভাঙ্গন রোধকল্পে অতি দ্রুত প্রতিরোধ ব্যবস্থা দ্রুত প্রতিরোধ ব্যবস্থা দেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব:) জাহিদ ফারুক শামীম।
শুক্রবার (৪ডিসেম্বর) তিনি সাতলা-রাজাপুর নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় যান। এ সময় প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীম বানারীপাড়া, উজিরপুর, সাতলা-বাগধা বেড়ীবাঁধ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় রাজাপুর ভাঙ্গন কবলিত এলাকাসহ সন্ধ্যা নদীর ৫ কিলোমিটার এলাকা ভাঙ্গন রোধকল্পে অতি দ্রুত প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দেন।
প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বেড়িবাঁধসহ পাকা সড়ক বিধ্বস্ত হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক ২০ লক্ষ টাকার বরাদ্দ ঘোষণা করেন। ইতিমধ্যে ভাঙ্গন কবলিত স্থানে বালিভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য মো: শাহে আলম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মো: হাবিুবর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: শফি উদ্দিন, নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাসসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এ সময় সন্ধ্যা নদীর উজিরপুর চথলবাড়ি এলাকাসহ ২টি স্থানের বালির চর কেটে পানির স্রোতধারা পরিবর্তন করে ভাঙ্গন রোধের প্রকল্প প্রণয়নের কাজ খতিয়ে দেখেন প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দিপক রঞ্জন দাস সাংবাদিকদের জানান, সম্প্রতি সন্ধ্যা নদীর ভাংগনে সাতলা-বাঁগধা বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পাকা রাস্তা দেবে যায়। এতে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। প্রতিমন্ত্রী শুক্রবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বেরীবাঁধ সংস্কার ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করার নির্দেশ দিয়েছেন।