অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন পীরজাদা শহীদুল হারুন, অতিরিক্ত সচিব, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল এমজেএফ, সভাপতি, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ। সভাপতিত্ব করবেন: লায়ন আলহাজ্ব এ.টি.এম. আমিরুল গণি খোকন, চেয়ারম্যান, এ টি এম প্রাইভেট লিমিটেড।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মন্জুর হোসেন ঈসা. দীপক কুমার আঢ্য এম এস এস রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, সিনিয়র অফিসার, জনতা ব্যাংক , বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. মোঃ রফিকুল ইসলাম মাসুম সম্পাদক ও প্রকাশক, মাসিক মুক্তিযোদ্ধা বার্তা, ডাঃ সালাহ উদ্দিন ভূঁইয়া (নয়ন) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী তথ্য প্রযুক্তি লীগ। আলহাজ্ব মোঃ ফখরুল হোসেন প্রযোজক, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র. চেয়ারম্যান ব্রেন এন্ড লাইফ হসপিটাল, ক্যান্সার গবেষক অধ্যক্ষ ডাঃ এস এম সরওয়ার সভাপতি, নিরাপদ জীবন চাই. কাজী আবু তাহের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, সাউইস্ট ব্যাংক, মইনুর রশীদ চৌধুরী সিনিয়র সহ সভাপতি এশিয়া জানালিস্ট হিউম্যান রাইটস এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন (কেন্দ্রীয় কমিটি)
লায়ন জেবিন সুলতানা কান্তা সদস্য, ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, মোঃ সিদ্দিকুর রহমান সাধারণ সম্পাদক, ডেমোক্রেটিক পিল, প্রসপারিনা সরকার লেখক, সমাজসেবক ও সাংস্কৃতিক কর্মী, হাসিনা হক নুর জাহান বেগম মানবাধিকার নেত্রী প্রমুখ। সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ বলেন, উপমহাদেশে যে কয়জন গুণী রাজনীতিবিদ ও জননেতার জন্ম, তাদের অন্যতম বাঙালি জাতির গৌরব উজ্জ্বল নক্ষত্র আবুল কাশেম ফজলূল হক।
এক কথায় শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক শুধু একটি নাম নয়, তিনি একটি ইতিহাস। তিনি ছিলেন কৃষকদের প্রিয় ‘হক সাহেব’। তার মহতি কর্ম ও অবদানের কারণে, তিনি বাংলার কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে স্মরণীয় হয়ে আছেন। শেরে বাংলা আমৃত্যু ছিলেন শোষিত ও বঞ্চিত জনগণের অতি আপনজন। একমাত্র প্রেসিডেন্টের পদটি ছাড়া সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদ ছিল না, যা তিনি কোনো এক সময় অলঙ্কৃত করেননি। তার মহান ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক দর্শন তাকে অল্প সময়ে করে তোলে রাজনৈতিক অঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত। বাঙালি মুসলমানদের মাঝে শিক্ষা বিস্তারে ছিলো তার অসামান্য অবদান।
শিক্ষার প্রকৃত আলো জ্বেলে ও প্রজাস্বত্ব আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মাঝে তিনি ফুটিয়ে ছিলেন উজ্জ্বল হাসি। বিশেষ করে বাংলার মুসলমান যখন অশিক্ষা, দারিদ্র ও হতাশায় ভুগছে তখন তিনিই নিরলস প্রয়াস চালিয়ে এই অধঃপতিত জাতিকে উদ্ধার করেন। আলোচনা সভা শেষে মানবিক কাজে অবদান রাখায় বিশিষ্ট জনকের সম্মাননা প্রদক প্রদান করা হয়।