বিমানবন্দরে রাজ্জাকের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, আব্দুল জলিল, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদের, সাহারা খাতুন, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানন প্রমুখ।
রাজ্জাকের কফিন গ্রহণ করার জন্য বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন শত শত নেতাকর্মী, ভক্ত-অনুরাগী ও আত্মীয়-স্বজনেরা। ভিড় জমিয়েছিলেন প্রিন্ট, ইলেক্টনিক মিডিয়ার অসংখ্য সংবাদকর্মী।
রাজ্জাকের লাশ বিমানবন্দরে অবতরণ করার পর সৃষ্টি হয় এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের। অনেককে চিৎকার করে কাঁদতে দেখা গেছে। অনেকে নীরবে ফেলেছেন চোখের অশ্রু।
এরপর বিমানবন্দর থেকে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় গুলশান-২ তার বাসভবনে। পথে পথে হাজারো ভক্ত-অনুরাগী রাস্তার দু’পাশে দাঁড়িয়ে তার কফিনে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
গুলশানের বাসভবনে রাজ্জাকের পরিবারের কেউ নেই। মরদেহের সঙ্গে সবাই লন্ডন থেকে ঢাকায় এসেছেন। সেখানে অপেক্ষা করছেন আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহীরা। বাইরে অপেক্ষায় আছেন অগণিত নেতাকর্মী। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও রয়েছেন সেখানে।
রাজ্জাকের মরদেহ দেখতে ও শেষ শ্রদ্ধা জানাতে তার বাসভবনে উপস্থিত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকারসহ দেশের শীর্ষ ব্যক্তিরা। এরপর লাশ নিয়ে যাওয়া হবে জাতীয় ঈদগা ময়দানে। সেখানে জানাজা শেষে লাশ নিয়ে রাখা হবে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়। সেখানে তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
ইউনাইটেড নিউজ ২৪ ডট কম/সিনিয়র রিপোর্টার