নিউজ ডেস্ক :: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসত্তি দিন দিনই বাড়ছে। আমরাও নিজেদের অজান্তেই হয়ে পড়ছি এটার ওপর নির্ভরশীল। কমে যাচ্ছে সামাজিকতা, বড়দের সাথে ছোটদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে বেশ ফারাক। কিন্তু তাই বলে মেয়ের সাথে অনলাইনে চ্যাট। আর তা গিয়ে ঠেকেছে কি-না নগ্নতায়।
ভারতের অনলাইন মিডিয়ার চালানো এক জরিপ জানিয়েছে, দেশটির অনলাইনে সম্পৃক্তদের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে যৌনতা ও ধর্ষণের মতো ঘটনা। এখন ভারতে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি মানুষ এখন ফেসবুক ব্যবহার করছেন। আর এর সাথে যুক্ত হয়েছে ভিডিও চ্যাট ও স্কাইপির মতো যোগাযোগের বিষয়গুলো।
এটার প্রভাবে ধর্ষণ বাড়ছে বলেও দাবি করেন দেশটির সামাজ বিজ্ঞানীরা। আর দেশটির এক শীর্ষ রাজনৈতিক নেতার অভিমত, পশ্চিমা সংস্কৃতি থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। নারীদের সুরক্ষার স্বার্থে বিকিনি, শর্ট স্কার্ট, পানশালা সংস্কৃতি থেকে দূরে থাকা উচিত।
জানা গেছে, দেশটির অনলাইন মাধ্যমে বিপদের সম্ভাবনা প্রতিরোধে অভিযান শুরু করেছে বেশ কয়েকটি সংগঠন। তাদের তৈরি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক মেয়ে তার বাবার সাথে ভিডিও চ্যাট করছে। কিন্তু বেনামে ওই ইউজারকে উন্মাত করতে গিয়ে নগ্নতার আশ্রয় নেয় তরুণী। বেনামে সেই ইউজারও উন্মাত হয়ে ওঠে। এক পর্যায়ে সে নিজের অন্তর্বাস তাকে দেখায় কিন্তু একি ওই ইউজার স্বয়ং তার বাবা। শেষে মেয়ের নগ্নতা দেখে আঁতকে ওঠে ওই মেয়ের বাবা।