দালালরা ভারতে ভাল কাজ ও বেশি টাকা আয় করা যাবে এ কথা বলে য় ভারতে পাঠানোর পর আর কোন খোঁজখবর নেয় না। পরে অনেক সময় পুলিশে ধরে আবার কোন কাজ করলেও সেখানে পুলিশ ও মাস্তানরা টাকা নিয়ে যায়। আবার চেহারা ভাল হলে তার ওপর চলে শারীরিক নির্যাতন। কিন্তু দালালদের কোন বিচার হয় না। এভাবেই নির্যাতনের নানা কথা তুলে ধলো দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ে ভারতের বোম্বে পাচারের শিকার কয়েকজন নারী। তারা জানান, এজন্য দালাল চক্রকে এজন্য দিতে হয় ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা।
শনিবার(২৮ জানুয়ারী) সকালে কালিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি মিলনায়তনে বাংলাদেশী অভিবাসী মহিলা শ্রমিক এসোসিয়েশন বমসার সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কালিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফারুক আহম্মেদ, সমাজ সেবা অফিসার অসিত কুমার সাহা, কালিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মশিউর রহমান মিটু বমসা সেন্টার ম্যানেজার জেসমিন আক্তার প্রমূখ।
সংবাদ সস্মেলনে জানানো হয়, কালিয়া উপজেলার পিরোলী, সাতবাড়িয়া, বেন্দারচর,সীতারামপুর চর, বিষ্ণুপুরসহ বিভিন্ন এলাকার অসংখ্য নারী পুরুষ বোম্বে রয়েছে। অনেক নারীরা যৌনকর্মের সাথে জড়িত। এরা অবৈধপথে দেশে আসা যাওয়া করে। যার ফলে ওইসব এলাকায় অধিক সংখ্যাক ঘাতকব্যাধি এইডস রোগীর সংখ্যা থাকতে পারে।
ইউনাইটেড নিউজ ২৪ ডট কম/আবদুস সাত্তার/নড়াইল