আ হ ম ফয়সল, ঢাকা

নরসিংদী পৌরসভার উপ-নির্বাচনে ভোটারদের উপসি’তি স্বাভাবিক ছিল এবং নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতী ব্যবহার করায় অধিকাংশ ভোট কেন্দ্রে ভোটারদেরকে এসে লাইনে দাড়িয়ে অপেক্ষা করতে হয়নি। নির্বাচন চলাকালে ভোটারদের চোখে-মুখে শংকা দেখাগেলেও ভোটের ফলাফলের পর ভোটারদের মধ্যে চাপা ক্ষোভেরে বহি:প্রকাশ দেখা গেছে। নির্বাচনে সাধারণ ভোটারদের মতামত প্রতিফলিত হয়েছে বলে সাধারণ ভোটারা মনে করেন। বাংলাদেশ মানবাধিকার সমন্বয় পরিষদ- বামাসপ সভাপতি এএইচএম নোমানের নেতৃত্ব্বে পাঁচ সদস্যের একটি কেন্দ্রীয় ও স’ানীয় সদস্য সংগঠনসহ ভ্রাম্যমান পর্যবেক্ষক দল নরসিংদী পৌরসভার উপ-নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে। প্রতিনিধি দলে ছিলেন সহ-সভাপতি ড. গোলাম রহমান ভূইয়া ও সদস্য মতিউর রহমান প্রমূখ।

বামাসপ মনে করে, কেন্দ্রের বাহিরে ভিতীকর পরিবেশের কারণে উৎসবমূখর পরিবেশ লক্ষ্য করা যায়নি। ভোটারদের মধ্যে ইভিএম পদ্ধতীতে ভোটপ্রদানের অভিজ্ঞতা না থাকলেও ভোট দেয়ার পর তাদের মধ্যে স্বত্বফূর্ততা দেখা গেছে। নির্বাচনী এলাকায় আইন শৃংখলা বাহিনীর কর্তব্যরত র‌্যাব, পুলিশ, আনসার সদস্যদের চৌকস উপসি’তি লক্ষ্যকরা গেছে। কিছু কিছু কেন্দ্রে নির্বাচনী ফলাফল প্রকাশের অব্যবহতীর পর পরই ‘খুনীরে ফাসি চাই’ শ্লোগানে ভোটারা ক্ষোভের বহিপ্রকাশ ঘটায়। তবে বামাসপ মনে করে, ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট প্রদানের প্রক্রিয়াটি ভোটারদের জানানোর জন্য লিফলেট ও গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচার করার প্রয়োজন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here