নবীগঞ্জ  উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফাহমিদা ইয়াছমিনের বিরোদ্ধে ঘুষ  ও দুনীর্তি অভিযোগ উঠছে। গত বছরের একটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের  একটি  মামলা  মামলা নং ২৯০/১১ একটি মামলা প্রতিবেদন হবিগঞ্জ নারী শিশু নিযাতনের ট্রাবুনালে মামলার প্রতিবেদন দিতে গিয়ে তার বিরোদ্ধে এ অভিযোগ উঠে।

জানা যায়, পৌর এলকার নোয়াপড়া গ্রামের আঃ করিমের কন্যা রহিমা বেগম বাদী হয়ে তার স্বামী রাজনগর গ্রামের মোঃ রাজ্জাক মিয়ার সাথে ১০ বছর পূর্বে বিবাহ হয়। বিবাহের পর তাদের কুল ছুড়ে ২টি সন্তানের জ্‌ন্ম হয়। সংসারে বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে ছোট ঘাট কথাকাটি নিয়ে রহিমা বেগম পিত্রালয়ের বাড়ি শুশুর বাড়ি কাছে ওয়াদে পিতা বাড়ি গিয়ে তার ভাই ও মার কথাতে এর  আগেও অনুরুপ ২/৩টি মামলা দায়ের করেন পরে গ্রামের লোকদের মধ্যস্থতা বিষয়টি শালিশের মাধ্যমে আপোষ প্রক্রিয়ায় শেষ হয়ে আবার তার দাম্পত্য জীবন শুরু করেন।কিছুদিন  পূর্বে স্বামীর রোজকার করে তার হাতে টাকা না দেওয়াতে এ নিয়ে তার শাশুরীর সাথে কথা কাটাকাটি করে আবারো পিতার বাড়িতে গিয়ে তার স্বামী রাজ্জাক মিয়াকে ১ মাত্র আাসামী নামের হবিগঞ্জ কোর্টে নারী ও শিশু নিযার্তন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করলে মামলার তদন্তে করে কোটে প্রতিবেদন দেয়ার দায়িত্ব দেয়া হয় নবীগঞ্জ উপজেলা বিষয়ক  কর্মকর্তা ফাহমিদা ইয়াছমিনের উপর। তিনি গত ২ইং জানুয়ারী কোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদন তিনি  মামলার বাদি  রহিমা বেগমের মোটা অংকের টাকা  পৌরসভার দুই কাউন্সিলরে অনুরোধে প্রতিবেদনে সত্য ঘটনাকে আড়াল করে সাক্ষির কোন মতামত না নিয়ে শুধু মামলার বাদি, ও বাদির মার  বক্তব্য প্রেক্ষিতে তার মন্তব এর কলামে অসত্য ও মিথ্যা ঘটনা দিয়ে প্রতিবেদন সাজিয়ে কোটে প্রতিবেদন প্রদান করেন।

প্রতিবেদনে সৌদি থেকে ফেরত ও মধ্য আয়ের পরিবারের একজন লোককে একটি মিথ্যা সাজানো মামলা দায়ের করে তার স্ত্রী ও  মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফাহমিদা ইয়াছমিনের মিথ্যা প্রতিবেদনে একজন সহজ সরল লোকের হয়রানি করায় এলাকার লোকজনের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এব্যাপারে ফাহমিদা ইয়াছমিনের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তার ব্যবহাকৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

ইউনাইটেড নিউজ ২৪ ডট কম/ আলমগীর মিয়া/নবীগঞ্জ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here