প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে জাতির পিতার ৪৩তম শাহাদৎবার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টুঙ্গীপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। সমাধিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার এই মহান স্থপতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল এ উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় সালাম জানায় এবং এ সময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। তিনবাহিনীর প্রধানগণও এ সময় উপস্থিত ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরিবারের অধিকাংশ সদস্য সহ ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা বিরোধী কিছু বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার হন। প্রধানমন্ত্রী এ সময় তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে সমাাধি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত বিশেষ মোনাজাতে অংশ নিয়ে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন। মোনাজাতে দেশ ও জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, গৃৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, মুহম্মদ ফারুক খান, আব্দুল মতিন খসরু এবং প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব:) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মীর্জা আজম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, বিএম মোজাম্মেল হক, আহমেদ হোসেন এবং ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, ত্রাণ এবং সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ, শেখ হেলালউদ্দিন এমপি, শেখ ফজলে নূর তাপস এমপি, কেন্দ্রীয় নেতা এসএম কামাল হোসেন এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। একইসঙ্গে মন্ত্রী পরিষদ সচিব মো. শফিউল আলম, মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মো. আবুল কালাম আজাদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, তথ্য সচিব আব্দুল মালেক, প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এবং পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলের জ্যেষ্ঠ নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে জাতির জনকের সমাধিতে দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকেও নেতা-কর্মীরা জাতির জনকের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান। প্রধানমন্ত্রী সমাধি প্রাঙ্গনে মন্ত্রী পরিষদ সদস্যবৃন্দ এবং দলের নেতা-কর্মীদের নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত মিলাদ এবং দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন। সকালে প্রধানমন্ত্রী বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার যোগে বঙ্গবন্ধু পৈত্রিক নিবাস টুঙ্গীপাড়ায় পৌঁছেন এবং এরআগে তিনি ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বনানী কবরস্থানেও যান। সেখানে শায়িত ১৫ আগস্টের শহীদদের জন্য ফাতেহা পাঠ করেন এবং বিশেষ দোয়ায় অংশগ্রহণ করেন। তিনি নিহতদের কবরে ফুলের পাঁপড়িও ছড়িয়ে দেন।স্টাফ রিপোর্টার :: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বুধবার সকালে জাতির পিতার ৪৩তম শাহাদৎবার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টুঙ্গীপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

সমাধিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার এই মহান স্থপতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল এ উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় সালাম জানায় এবং এ সময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। তিনবাহিনীর প্রধানগণও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরিবারের অধিকাংশ সদস্য সহ ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা বিরোধী কিছু বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার হন।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে সমাাধি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত বিশেষ মোনাজাতে অংশ নিয়ে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।

মোনাজাতে দেশ ও জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, গৃৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, মুহম্মদ ফারুক খান, আব্দুল মতিন খসরু এবং প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব:) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মীর্জা আজম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, বিএম মোজাম্মেল হক, আহমেদ হোসেন এবং ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, ত্রাণ এবং সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ, শেখ হেলালউদ্দিন এমপি, শেখ ফজলে নূর তাপস এমপি, কেন্দ্রীয় নেতা এসএম কামাল হোসেন এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

একইসঙ্গে মন্ত্রী পরিষদ সচিব মো. শফিউল আলম, মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মো. আবুল কালাম আজাদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, তথ্য সচিব আব্দুল মালেক, প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এবং পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

পরে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলের জ্যেষ্ঠ নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে জাতির জনকের সমাধিতে দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকেও নেতা-কর্মীরা জাতির জনকের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান।

প্রধানমন্ত্রী সমাধি প্রাঙ্গনে মন্ত্রী পরিষদ সদস্যবৃন্দ এবং দলের নেতা-কর্মীদের নিয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত মিলাদ এবং দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন।

সকালে প্রধানমন্ত্রী বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার যোগে বঙ্গবন্ধু পৈত্রিক নিবাস টুঙ্গীপাড়ায় পৌঁছেন এবং এরআগে তিনি ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

তিনি বনানী কবরস্থানেও যান। সেখানে শায়িত ১৫ আগস্টের শহীদদের জন্য ফাতেহা পাঠ করেন এবং বিশেষ দোয়ায় অংশগ্রহণ করেন। তিনি নিহতদের কবরে ফুলের পাঁপড়িও ছড়িয়ে দেন।

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here