আব্দুর রউফ হায়দার, কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি :: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের সিন্ধান্তের প্রেক্ষিতে ২২ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত চায়ের দোকান, হোটেল ও রেঁস্তরা বন্ধ ঘোষনা করে। ফলে কিশোরগঞ্জ উপজেলার সকল শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছে। এ শ্রমিকদের অধিকাংশ হতদারিদ্র।ফলে তারা জীবকানির্বাহে হিমসিম খাচ্ছে। আবার এদের বেশির ভাগ শ্রমিক বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ গ্রহণ করে থাকে।একদিকে জীবকানির্বাহ অন্যদিকে এনজিও কিস্তি তাদেরকে চরম বিপর্যয়ে পড়তে হবে বলে তারা মনে করছে।
কিশোরগঞ্জের বৈশাখী হোটেল শ্রমিক সোহরাফ জানান, ওমরা যেটা সিন্ধান্ত নিছে সেটাতো হামার জন্যে ভাল বাহে।কিন্তু হামরা হোটেলে কাজ করি বাড়ী চালাই কিস্তি দিই।এখন কামতো নাই বাহে কিস্তি দিই কেমন করে কিস্তি আলা তো বুঝবে না। কিস্তি না দিলে বাড়ী থাকা যাবে না।
একই হোটেলের শ্রমিক চিত্র বলেন, হামরা দিন আনি দিন খাই,কাম বন্ধ খাই কিদি আর কিস্তি দেই কিদি। বড়ভিটা বাজারের অল্পক্ষণ রেঁস্তরার শ্রমিক এনামুল হক বল্টু জানায়, কিস্তি দেই কি আর খাই কি, নাইলে খাইনো, কিস্তি দেই কিদি।
এ বিষয়ে আরডিআরএস এর বড়ভিটা শাখার ব্যবস্থাপক মেরিনা বেগমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোন রকম সিন্ধান্ত পাওয়া যায় নাই।