শুক্রবার সকাল ১০ টায় নোয়াখালী পুলিশ সুপার কার্যলয়ে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এডিশনাল এসপি মাহবুব রশিদএবং টেলিফোন কনফারেন্সে এসপি হারম্নন অর রশিদ হাজারি বলেন ব্যরিষ্টার মওদুদ আহম্মদ এই হত্যাকান্ডটিকে একটি রাজনৈতিক হত্যাকান্ড বলে আখ্যায়িত করেছে কিন্তু এটি রাজনৈতিক নয় ওহাবের অপকর্মের ফল। ওহাব ছিলেন বিএনপি নেতা আর খুন হয়েছে আরেক যুবদল কর্মি সালাউদ্দিনের হাতে। আর এটাকে ইস্যূ করে উপজেলা কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির নেতা কর্মিরা ব্যরিষ্টার মওদুদ আহম্মদকে ভ্থল তথ্য দিয়ে চরকাঁকড়ায় যে প্রতিবাদ সভা করেছে তার কোন ভিত্তি নেই। এমনকি এিনপি নেতারা সরকার দল ও পুলিশকে বিব্রত করার চেষ্টা করে বলে পুলিশের এই কর্মকর্তা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিকদের জানান। অপরদিকে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি খিজির হায়াত সম্পাদক ইস্কান্দার হায়দার বাবুল ও জেলা আওয়ামীলীগের প্রভাব শালী নেতা বসুরহাট পৌর মেয়র আবদুল কাদের মির্জা জানান, সারাদেশে যে গুপ্ত হত্যা শুরু হয়েছে তা বিএনপির দলিয় কোন্দলের কারনে বেশি হচ্ছে তারই প্রমান ওহাব হত্যাকান্ডটি। যদি এর সঠিক রহস্য উদঘাটন করা না যেতো তাহলে আওয়ামিলীগের অনেক কর্মিকে আসামি করতো এই বিএনপি। যার প্রমান ২০০১ সালে আলমগির হত্যা মামলা যাতে অনেক নিরিহ আওয়ামিলীগ নেতা কর্মিকে মামলা দিয়ে হয়রানী করেছে এই বিএনপি।ওহাব হত্যাকান্ড নিয়েও তারা এমনি অপরাজনীতী করার চেষ্টা করেছে কিন্তু পারেনি পুলিশের কিছু দড়্গ অফিসারের কারনে। আর এর মধ্যে অন্যতম ওসি তদন্তহুমায়ন কবির যার অক্লান্ত পরিশ্রম ও মেধার কারনে এই মামলার সত্যঘটনাটি উদঘাটিত হয়।
উলেস্নখ্য গত ১৪ ই ডিসেম্বর নিজ দলের কর্মি সালাউদ্দিনের হাতে নিসংস ভাবে খুন হয় আব্দুল ওহাব। সালাউদ্দিন তার স্বিকারোক্তিতে বলে ওহাব সব সময় আমাকে সমকামিতার জন্য বিরক্ত করত আর মানা করলে চেচামেচি করত তার হাত থেকে নিস্তার পেতেই আমি তাকে খুন করি।
ইউনাইটেড নু্জি ২৪ ডট কম/হাসান ইমাম রাসেল/কোম্পানীগঞ্জ