ডেস্ক রিপোর্ট::  স্কটল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যেকার প্রথম টি-টোয়েন্টি শেষ হয়েছে একদিন আগে। তবে বিশ্বরেকর্ডের পরিসংখ্যানগুলো যেন এখনি ফুরোচ্ছে না। ট্রাভিস হেড আর মিচেল মার্শের বিধ্বংসী জুটির কারণে স্কটিশদের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটের জয় পেয়েছিল অট্রেলিয়া। তবে ম্যাচ ছাপিয়ে আলোচনায় চলে আসে ট্রাভিস হেডের বিধ্বংসী সেই ইনিংস।

অজি এই ওপেনারের কীর্তিগুলোই পরিসংখ্যানের পাতা থেকে বেরিয়ে আসছে সময়ের সাথে সাথে। ১৫৫ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে উড়ন্ত সূচনা করে ট্রাভিস হেড। ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফ্রেজার ম্যাকগার্ক ফিরে গেলেও ঝড় তুলেছেন ট্রাভিস হেড এবং ওয়ানডাউনে নামা মিচেল মার্শ।

এক উইকেট হারিয়ে প্রথম ৬ ওভারে ১১৩ রান করে সফরকারীরা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পাওয়ার প্লেতে এটিই সর্বোচ্চ রান। অজিরা পেছনে ফেলেছে ২০২৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাউথ আফ্রিকার ১০২ রানের রেকর্ডকে।

প্রোটিয়াদের রেকর্ড ভাঙার আগে মাত্র ১৭ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেছেন হেড। আউট হয়ে সাজঘরে ফেরার আগে ২৫ বলে তুলেছেন ৮০ রান। তবে এর আগেই করেছেন আরেক বিশ্বরেকর্ড। ২২ বলে ৭৩ রান করেছেন পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ৬ ওভারে এটিই ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।

মিচেল মার্শ এবং ট্রাভিস হেড দুজনে পার্টনারশিপের সময়ে ওভারপ্রতি তুলেছিলেম ১৯.৯ রান। মাত্র ৩৪ বলেই করেন ১১৩ রানের জুটি। আইসিসির পূর্ণ সদস্যের দেশগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে দ্রুতগতির শতরান পার্টনারশিপের রেকর্ড।

কমপক্ষে ২৫ বল খেলেছেন এমন ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেটের রেকর্ডটাও এদিন নিজের করে নিয়েছিলেন ট্রাভিস হেড।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here