Sunny-Leone-in-HD-35ইউনাইটেড নিউজ ডেস্ক :: ছেলেদের বীর্য আসলে খাওয়া যায় না বা খাওয়া উচিত না। নীল ছবিতে অনেকটা এক্সপোজ করার জন্যই নীল নায়িকারা তা করে থাকেন কেননা নীল ছবি তৈরি অনেকটা প্রতিযোগিতানির্ভর। যার ছবিতে যত বেশি আকর্ষণীয় ও চাঞ্চল্যকর বিষয় থাকবে তার ছবি তত বেশি হিট হবে। তাই নীল ছবিগুলোতে সচরাচর এই চিত্রগুলো দেখা যায়। এছাড়া কোনো মেয়ে যদি কোনো পুরুষের বীর্য পান করে তাহলে তার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

যার বীর্য পান করা হচ্ছে যদি ঐ পুরুষের কোন যৌন রোগ থাকে বা সে যদি অপরিচ্ছন্ন জীবনযাপন করে থাকে সেক্ষেত্রে বিভিন্ন যৌনরোগ এমন কি মুখে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। সার্বিক বিবেচনায় যৌনরোগ বা ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার চেয়ে তা প্রতিরোধ করাই বিজ্ঞতার পরিচায়ক।

ধর্মীয় বিধি নিষেধে এরকম কাজ এবং ওরাল সেক্স করতে নিরুতসাহিতকরা হয়েছে। একে অস্বাভাবিক ও অনুচিত বলেছেন প্রায় সবাই।

যদিও ডাক্তারদের ভেতরে এ নিয়ে মতভেদ আছে। খুব কম সংখ্যক ডাক্তার বলেন যে এতে কোন ক্ষতি নেই যেহেতু বীর্যে মূলত প্রোটিন থাকে কন্তু এই পরিমান প্রোটিনে মানুষের শরীরের কোন উপকার হয় না।

কিন্তু পুরো বিষয়টি সৃষ্টির শ্রেষ্ঠজীব হিসেবে আমাদের নিজেদেরই বুঝে নিতে হবে। কারণ, আজকাল পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায় বিশ্বের নামী দামী সিনেমা তারকারা এসব করতে গিয়ে একসময় মুখের নানা প্রকার মারাত্মক সব ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে। অন্তত তাদের থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত।

এছাড়া বীর্য এক প্রকার নাপাক পানি। আর নাপাক জিনিস হারাম এর অন্তর্ভুক্ত, তাই খাওয়া কখনোই উচিত হবে না।

খেতে চাইলে সব খাওয়া যায়। এটা খাওয়া রুচিহীনের পরিচায়ক। এছাড়া এটা অবশ্যই এড়িয়ে যাওয়া কর্তব্য। প্রথমত, এটা বিকৃত যৌনাচার। দ্বিতীয়ত, এর মাধ্যমে সবচেয়ে সহজে এবং দ্রুত STD বা যৌন-সংক্রান্ত জীবাণু ছড়ায়। কারণ, সরাসরি পেটে যাচ্ছে। তারপর সেখান থেকে সরাসরি রক্তে। পশ্চিমা বা ঐরকম দেশে তৈরী এরকম যেসব তথ্য দেখা যায় তার সবই ভুয়া এবং নিছক ব্যবসাকেন্দ্রিক। লেজকাটা শেয়াল চায় যাদের লেজ আছে তাদেরটাও যেন কাটা পড়ে। ধর্মীয় পণ্ডিতগণ বলেন হারাম।

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here