ওবায়দুল কাদেররফিকুল আনোয়ার :: আর মাত্র ৯৬ ঘন্টা। দেশের ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর বিশতম জাতীয় সম্মেলন। এ সম্মেলনকে ঘিরে সারাদেশে নেতাকর্মিদের মাঝে শুরু হয়েছে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা। ভিষন-২০-২১ কে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন স্বাধীতার পর যে কোন সম্মেলন থেকেই জাঁকজমকপূর্ণ।

পুরো ঢাকা শহর ফেস্টুন, ব্যানারে ছেঁয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ সম্মেলনে একটি বিষয় দেখার বিষয় যে, রাজধানীতে ছেঁয়ে যাওয়া পোস্টার ফেস্টুনে পদ প্রত্যাশী কিংবা কথিত কোন প্রভাবশালীর কোন নেতার ছবি নেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়ের ছবি ছাড়া আর কারো ছবি শোভা পাচ্ছে না ফেস্টুন ব্যানারে।

অবশ্যই এ ব্যাপারে ইতিপূর্বে সতর্ক করেছিলেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ওবায়দুল কাদের। সম্মেলন যতই ঘনিয়ে আসছে সবকিছু যেন থেকে যাচ্ছে অন্ধকারে। সব অপরিবর্তীত সভাপতি পদ ছাড়া অন্য পদ সমূহে কে আসতে পারেন তাও অনুমান করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তবে বিভিন্ন দায়িত্বশীল নেতা নেত্রীদের বক্তব্য এবং বিশ্লেষকদের বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হচ্ছে দলের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্ষমতাধারী পদ সাধারণ সম্পাদকসহ নানাবিধ পদে পরিবর্তন আসছে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে ব্যাপকভাবে।

নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণের স্বার্থে সম্মেলনে গঠিত হবে নতুন নেতৃত্বের ডিজিটাল কমিটি। যা পরবর্তী বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণে। কাউন্সিল ঘিরে এখন প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সুদৃশ্য মঞ্চ নির্মাণের কাজ ও তা তদারকি শুরু হয়েছে। মঞ্চ ও সাজসজ্জা উপকমিটিই নয়; শৃঙ্খলা কমিটিও দিনের পর দিন বৈঠকের মধ্য দিয়ে সম্মেলনের সাফল্য ঘরে তুলতে শৃঙ্খলা রক্ষার রোডম্যাপ ও প্রস’তি নিয়েছে। অভ্যর্থনা কমিটি ব্যস্ত-দেশি-বিদেশী মেহমান নিয়ে। মেহমানদের আপ্যায়ন, দেখভাল, থাকা-খাওয়ার সার্বিক ব্যবস্থা চূড়ান্ত করা হচ্ছে। খাদ্য ও আপ্যায়ন উপকমিটি এখন ব্যস্থ প্রায় ৪০ হাজার কাউন্সিলর ও ডেলিগেটদের সুশৃঙ্খলভাবে খাওয়ানোর ব্যবস্থা নিয়ে। গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র সংশোধনী উপকমিটি তাদের কাজ শেষ করেছে।

উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধে গৌরবময় নেতৃত্ব দানকারী প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগের কাউন্সিল ২২-২৩ অক্টোবর। ২২ অক্টোবর সকাল ১০ টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলের ২০তম জাতীয় ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে উদ্বোধনী অধিবেশন শুরু হবে। মধ্যাহ্নভোজের পর জেলা নেতাদের বক্তব্য শোনা হবে। ২৩ অক্টোবর বিকেলে বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন হবে কাউন্সিল অধিবেশনে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালোরাতে পরিবার পরিজনসহ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা থেকে আওয়ামী লীগকে উৎখাত করাই হয়নি; রাজনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনা হয়েছিল। সামরিক শাসন কবলিত বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ভাগ্যে বিয়োগান-ক জেলাহত্যা, কারাদহন, নির্বাসনসহ কঠিন বিপর্যয় নেমে এসেছিল। ১৯৮১ সালে ইডেন কাউন্সিলে নেতৃত্বের লড়াইয়ে দল যখন ভাঙনের মুখে, তখন দিল্লীতে নির্বাসিত বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে দলের সভানেত্রী নির্বাচিত করে ফিরিয়ে আনা হয়। আর সেই থেকে আজ পর্যন্ত নানা চড়াই উৎরাই, আন্দোলন, সংগ্রাম, দলের ভিতরে বাইরে নানা বাঁধা বিপত্তি, ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে শেখ হাসিনা এবারের কাউন্সিল মিলিয়ে ৩৫ বছর ধরে দলের সভানেত্রী হিসেবে সংগঠনে তার একক নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সফল হয়েছেন।

আজকের সময়ে প্রমানিত হয়েছে আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার বিকল্প শেখ হাসিনা নিজেই। এই উচ্চতায়, ইমেজ, ভাবমূর্তিতে, নেতৃত্বে, ব্যক্তিত্বে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার কারণে তিনি যতবারই বলেছেন-নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের কথা, ততবারই দলের লাখো কোটি কর্মী সমর্থকদের হয়ে হাজার হাজার কাউন্সিলর ডেলিগেটরা স্বতস্ফূর্তভাবে তাকেই সভানেত্রী নির্বাচিত করেছেন। বিগত কাউন্সিলের মতো এবারের কাউন্সিল অধিবেশনেও আওয়ামী লীগ তাকেই পুনরায় দলীয় সভানেত্রী পদে অভিষিক্ত করে সাধারণ সম্পাদকসহ ওর্য়াকিং কমিটির নেতা নির্বাচনের দায়িত্ব তার ওপর হস্তান্তর করবেন এমনটি প্রায় নিশ্চিত।

ওবায়দুল কাদেরএই দীর্ঘ ৩৫ বছরের তার রাজনৈতিক ইতিহাস কুসুমাস্তীর্ন ছিল না। কখনো মৃত্যুঝুঁকি, কখনো রাজনৈতিক নেতৃত্বের চ্যালেঞ্জ তাকে মোকাবিলা করেই এই জায়গায় দলকে নিয়ে আসতে হয়েছে কণ্টকাকীর্ণ পথে। দলের ভিতরে যারা তার মতের বিরোধী ছিলেন, তাদের কেউ কেউ দলের বাইরে চলে গেলেও সাংগঠনিক বা  গণসমর্থন নিয়ে দাঁড়াতে পারেননি। দলের অভ্যন-রে যারা দলীয় নেতৃত্বে থাকলে সরকারের নেতৃত্বে নয় এমন জিগির তুলে সংস্কারের প্রস্তাব করেছিলেন তারা পরাস্ত হয়েছেন। দলের সর্বত্র নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শেখ হাসিনা। এমনকি দলের বাইরে যে শক্তি তাকে গ্রেনেড হামলায় উড়িয়ে দিতে চেয়েছিল তারা এখন অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ছাড়াও গণমাধ্যম থেকে সিভিল সোসাইটিতে শেখ হাসিনা কিভাবে নিজের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন, প্রতিপক্ষকে এখন তাই দেখে যেতে হচ্ছে।

এবারের কাউন্সিল ঘিরে নেতা-কর্মীদের প্রত্যাশা আসছে চমক। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, ‘এই কাউন্সিল থেকে ঐতিহাসিক ঘোষণা আসবে।’তার এ বক্তব্যের সারমর্ম খুঁজছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সংবাদ মাধ্যমে সাধারণ সম্পাদক পদে পরিবর্তন আসছে না এমনই বক্তব্য আসছে বারবার। কিন্তু  সৈয়দ আশরাফের ঐতিহাসিক ঘোষণা আসছে এ বক্তব্যে অনেকে সাধারণ সম্পাদক পদে পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে ভাবছেন। বর্তমান সময়ে শেখ হাসিনার পরে সারাদেশে দ্বিতীয় জনপ্রিয় ব্যক্তিটি হলেন- আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য, এককালের তুখোর ছাত্র নেতা, সফল মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ষাটোর্ধ্ব এ তরুণ রাত-দিন বিরামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছেন দেশ, দল ও মাটির জন্য। আজ চট্টগ্রামে তো কাল বগুড়ায়। পরশু আবার সরকারি অফিস খোলার ঠিক পূর্ব মুহূর্তে নোয়াখালীতে। নিজ মন্ত্রণালয়ের বাহিরে যেখানেই যাচ্ছেন সেখাই অন্য মন্ত্রনালয়ের কর্মকাণ্ডও তিনি মনিটরিং করছেন সফলভাবে।

যার কারণে দেশব্যাপী তার একটা স্বতন্ত্র ইমেজ তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধীরাও ওবায়দুল কাদেরের প্রতি ক্ষুব্ধ নয়। ওবায়দুল কাদেরের সাবলীল প্রাণচঞ্চল্য বক্তব্য-বিবৃতি ভালোভাবে গ্রহণ করে বিরোধীদলসমূহ। ওবায়দুল কাদেরকে সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছে নতুন করে বিশ্বস্ততার প্রমাণ দেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন না রাজনৈতিক মহল। ৭৫ পরবর্তী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডগুলো মূল্যায়ন করলে বেরিয়ে আসবে তিনি দলের জন্য কত বড় আর্শিবাদ।

অপ্রিয় হলেও সত্য যে, ওবায়দুল কাদের যেখানেই যাচ্ছে নেতাকর্মিরা তার কাছে হামাগুঁড়ি দিয়ে পড়ছেন। এটা তার কর্মিবান্ধবের নমুনা। নেতার ছেলে নেতা হয় এ ধারণা বাংলাদেশে যারা ভাঙতে সক্ষম হয়েছেন তাদের একজন ওবায়দুল কাদের। স্কুল মাস্টারের ছেলে ওবায়দুল কাদের নিজ যোগ্যতা দক্ষতা সর্বপরি কর্মদক্ষতায় আজকের অবস্থানে এবং সারাদেশে জনপ্রিয় একজন ব্যক্তির নাম। আওয়ামী লীগ যেহেতু জনগণের সংগঠন সেখানে জনগণের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত এমন নেতৃত্বকে যদি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয় তাহলে এ ক্ষেত্রে ওবায়দুল কাদেরের বিকল্প নাই।

রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন আছে সৈয়দ আশরাফকে শেখ হাসিনা নিজেই টেলিফোনে পান না। সাধারণ নেতাকর্মিদের বিষয় তো পরে। এক্ষেত্রে পরিচিত অপরিচিত যেই ওবায়দুল কাদেরকে ফোন করুক না কেন তিনি তা রিসিভ করেন এবং বক্তব্য শুনে ব্যবস্থা নেন। কর্মীদের মান-অভিমান ভাঙ্গারও ব্যবস্থা করেন। অন্যদিকে তার স্পস্ট বক্তব্যে কারণে দলের অব্যন্তরে সুবিধাবাদীগোষ্টিও থাকে আতঙ্কে। যার ফলশ্রুতিতে দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা মনে করেন দলের স্বার্থে, সংগঠনের স্বার্থে একজন কর্মক্ষম, কর্মী বান্ধব সাধারন সম্পাদক প্রয়োজন। আর সে ক্ষেত্রে সকলের থেকে অগ্রগামী ওবায়দুল কাদের।

মরহুম আব্দুল জলিল যখন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তখন ওবায়দুল কাদের প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দ্বিতীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। ওয়ান ইলেভেনে ওবায়দুল কাদের কারা নির্যাতনের শিকার হন। মরহুম আব্দুল জলিলও কারা নির্যাতন ভোগ করেন। আশরাফ তখন কৌশলের পথ নিয়ে লন্ডনে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে দেশে ফিরেই ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক পদে বহাল থাকেন।

মরহুম আব্দুল জলিল জীবিত থাকলেও আশরাফই সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ২০০৯ সালের সম্মেলন পরিচালনা করেন। সেই সম্মেলনে সৈয়দ আশরাফকে সাধারণ সম্পদক নির্বাচন করেন শেখ হাসিনা। বিগত কাউন্সিলে তিনি দ্বিতীয় দফা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক মহল ও দলের অভ্যন্তরে গুঞ্জন রয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই তাকে টেলিফোনে পান না। তিনি একজন আদর্শিক, সৎ ও বিনয়ী মানুষ হিসেবে সকল মহলের গ্রহণযোগ্য হলেও দলীয় কর্মকাণ্ডে তাকে পাওয়া যায় না। নিয়মিত দলীয় কার্যালয়ে যাওয়া, জেলা ও মাঠ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এমনকি দর্শনও দেননা। তবুও দলের সংস্কারপন্থীরাও তিনি সাধারণ সম্পাদক হলে খুশি।

এবারের কাউন্সিলে যখন চমকের কথা বলা হচ্ছে তখন প্রশ্ন উঠেছে-তাহলে কি আশরাফের জায়গায় দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবেন শেখ হাসিনা ? ২০১৯ সালের নির্বাচন সামনে রেখে যখন এবারের কাউন্সিলে দলের ওয়াকিং কমিটি বা কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক কাঠামো দাঁড় করানো হচ্ছে তখন এই প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে। ওবায়দুল কাদের ৬৯ এর ছাত্র আন্দোলন দিয়ে ধীরে ধীরে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে উঠে আসা। ৭৫ এর ১৫ আগস্টের পর কারাবন্দি অবস্থায় তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।

ওবায়দুল কাদেরনিরবচ্ছিন্নভাবে রাজনীতিতে নিরন্তর সংগ্রামের পথ হাঁটা ওবায়দুল কাদের শেখ হাসিনার প্রতি ১৯৮১ সাল থেকেই নিঃশর্ত আনুগত্য প্রকাশের পরীক্ষায় উর্ত্তীণ হয়ে আসছেন। শেখ হাসিনা দেশে আসার আগে দলে দু’টি ধারা থাকলেও তিনি নিজেকে কোনটিতেই জড়িত করেননি। বঙ্গবন্ধু কণ্যা শেখ হাসিনার হয়ে এখনো তিনি ছাত্রলীগের অভিভাবক। জেলা ও মাঠ নেতাদের সঙ্গে তার রয়েছে নিয়মিত যোগাযোগ।

তিনি সরকারেও সক্রিয়, দলেও সক্রিয়। পরিশ্রমী বলে সরকার ও দলে শেখ হাসিনার পরই তার নাম। আব্দুল জলিলের সময় দলীয় সভানেত্রীর পরামর্শে প্রার্থী হন, দলীয় সভানেত্রীর পরামর্শেই প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। তারপর এখন পর্যন্ত তিনি নিজেকে প্রার্থী মনে করেন না। গণমাধ্যমকে ইতিমধ্যে তিনি নিজেই বলেছেন,‘ আমি সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী নই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। নেত্রী যাকে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেবেন, সবাই তাকেই মেনে নেবেন। ’

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক নোয়াখালী প্রতিদিন। ইমেইল: noakhalipratidin@gmail.com

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here