মামলাটি সুপ্রিম কোর্টের সোমবারের কার্য তালিকায় এসেছে এবং এটি রায়ের জন্য ১ নম্বরে রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ১৭ সেপ্টেম্বর বিচারপতি সুরেন্দ কুমার সিনহার নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বিভাগে উভয়পক্ষের শুনানি শেষ হয়। পরে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমান রাখে আপিল বিভাগ।
২০১৩ সালের ৯ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
তার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের আনা সাতটি অভিযোগের মধ্যে পাঁচটিই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করায় তাকে মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয় ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া বাকি দুটি অভিযোগ প্রমাণ হয়নি মর্মে তাকে খালাস দেওয়া হয়। পরে ২০১৩ সালের ৬ জুন ট্রাইব্যুনালের এর দেওয়া ফাঁসির আদেশ থেকে খালাস চেয়ে আপিল করেন কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। আপিলে ২ হাজার ৫৬৪টি মূল ডকুমেন্ট, ১২৪টি গ্রাউন্ডসহ সর্বমোট ১০৫ পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট জমা দেওয়া হয়।