খোরশেদ আলম বাবুল, শরীয়তপুর প্রতিনিধি :: শরীয়তপুরে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স ২০১৮ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১০টায় শরীয়তপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের ২০৩ নম্বর কক্ষে পুলিশ-ম্যাজেস্ট্রিসি কনফারেন্সের আয়োজন করেন জজশীপের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি।
চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. এহসানুল হক এর সভাপতিত্বে সভার উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহম্মদ এহসান শাহ, মো. হান্নান, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান, কানিজ তানিয়া রূপা, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুক্তা রাণী, জেলা প্রশাসক প্রতিনিধি (সহকারী কমিশনার) মাহফুজ আহসান, সিভিল সার্জন প্রতিনিধি ডা. আব্দুস সোবাহান, আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এড. তাজুল ইসলাম, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা শিব নাথ সাহা, জেল সুপার এনামুল কবিরসহ সকল থানার অফিসার ইনচার্জগণ।
এ সময় কনফারেন্সের সভাপতি চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. এহসানুল হক পুলিশের উদ্দেশ্যে বলেন, মাদকদ্রব্য এবং নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় ১৫দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে হবে। প্রতি জেলায় রাসায়নিক পরীক্ষাগার স্থাপন করা হলে মামলার তদন্ত ও বিচার কার্য সম্পাদন করা সহজ হবে। ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারার জবানবন্দীর উপর নির্ভর হবেন না। ১৬৪ ধারার সাথে সাক্ষ্য প্রমানের মিল না থাকলে আসামী খালাস পেয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, নড়িয়া থানার মামলায় মনির মীরবহর নামে এজাহারে এক আসামীর নাম রয়েছে। অভিযোগ পত্রে সেই আসামীকে বাদ দেওয়া হয়নি বা অন্তর্ভূক্তও করা হয়নি। এ কারনে আসামীর জামিন ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। মামলা তদন্তের ক্ষেত্রে এ সকল বিষয় খেয়াল রাখবেন।