জহিরুল ইসলাম শিবলু, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি :: লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান কর্তৃক শুধু আগষ্ট মাসেই ১৮টি সফল অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় ভূয়া ডাক্তার, হোটেল, হাসপাতাল, ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, সরকারী খালে অবৈধ বাঁধ উচ্ছেদ, অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ, বাল্যবিবাহ রোধ ও ভেজাল বিরোধী অভিযানসহ ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে ৯ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সদর উপজেলা কার্যালয় সুত্রে জানাযায়, মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ২০১৫ সালের ১লা সেপ্টেম্বর লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। এর পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। যোগদানের পর থেকে মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়ন, মাদক বিরোধী অভিযান, দূর্নীতিমুক্ত সরকারী কার্যালয় প্রতিষ্ঠা, সরকারী অফিসে সেবার মান বৃদ্ধি, বাল্যবিবাহ রোধ, অভিযানের মাধ্যমে ভূয়া ডাক্তারদের শাস্তি ও চেম্বার সিলগালা করা হয়। এছাড়া সরকারী বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা, ভেজাল বিরোধী অভিযান, সাধারন মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ, নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা গ্রহণ জন্য কাজ করেন। অপরদিকে কোমল মতি শিক্ষার্থীদের আগামী দিনে সু-নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, সরকারি সম্পত্তি হতে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও নাশকতার বিরুদ্ধে জনমত গঠন, সরকারী খালে অবৈধ বাঁধ উচ্ছেদ করে জলাবদ্ধতা নিরসন, ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করাসহ অন্যায়ের সাথে আপোষহীন ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। লক্ষ্মীপুর পৌর সভার শহরের নাগরিক কামরুল ইসলাম জানান, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অতিতে নানা অনিয়ম চলে আসছিল কিন' বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যোগদানের পর থেকে তার একান্ত প্রচেষ্টায় এখানকার বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতাল ও মেডিকেল সেন্টার, হোটেল, সপিংমলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভ্রাম্যামান আদালত পরিচালনা করে ভোক্তা অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। দালাল বাজার এলাকার হোসেন আহম্মেদ, আবদুর রহিম ও খালেক মিয়া জানান, বিগত ২-৩ বছর যাবত সরকারী খাল দখলে করে বাঁধ দিয়ে প্রভাবশালী নেতা-কর্মীরা মাছ চাষ করে আসছে। বর্ষায় খাল দিয়ে পানি না নামতে পারায় জলাবদ্ধতা সৃষ্ঠি হয়ে আমাদের ফসলের ক্ষতি হতো। বিভিন্ন সময় এ বিষয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন লোকজনকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি। বর্তমানে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরজমিনে এসে খালের সব বাঁধ কেটে দেওয়ায় আমাদের জমিতে আর পানি জমে থাকবে না। আমাদের ফসলও ভালো হবে। সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি প্রফেসর মাহবুব মোহাম্মদ আলী উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান সম্পর্কে বলেন, একজন সরকারী কর্মকর্তা ইচ্ছা করলেই যে জনগণের স্বার্থে অনেক কাজ করতে পারেন তা বর্তমান লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা কর্মকর্তা তা দেখিয়ে দিচ্ছেন। আর ইউএনও এর পোস্ট টা যে শুধু ফাইল ওয়ার্ক কাজ নয়, মাঠে ঘাটের কাজ তা জনগণ উপলদ্ধি করছেন। লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান বলেন, জনস্বাস্থ্য রক্ষায় ও মানুষের নিরাপত্তা বিধানে অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। আইন ভঙ্গকারীদের কোন রকম ছাড় দেওয়া হবে না। ভবিষ্যতে অভিযান পরিচালনা কালে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।জহিরুল ইসলাম শিবলু, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি :: লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান কর্তৃক শুধু আগষ্ট মাসেই ১৮টি সফল অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় ভূয়া ডাক্তার, হোটেল, হাসপাতাল, ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, সরকারী খালে অবৈধ বাঁধ উচ্ছেদ, অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ, বাল্যবিবাহ রোধ ও ভেজাল বিরোধী অভিযানসহ ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে ৯ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

সদর উপজেলা কার্যালয় সুত্রে জানাযায়, মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ২০১৫ সালের ১লা সেপ্টেম্বর লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। এর পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। যোগদানের পর থেকে মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়ন, মাদক বিরোধী অভিযান, দূর্নীতিমুক্ত সরকারী কার্যালয় প্রতিষ্ঠা, সরকারী অফিসে সেবার মান বৃদ্ধি, বাল্যবিবাহ রোধ,  অভিযানের মাধ্যমে ভূয়া ডাক্তারদের শাস্তি ও চেম্বার সিলগালা করা হয়।

এছাড়া সরকারী বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা, ভেজাল বিরোধী অভিযান, সাধারন মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ, নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা গ্রহণ জন্য কাজ করেন।

অপরদিকে কোমল মতি শিক্ষার্থীদের আগামী দিনে সু-নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, সরকারি সম্পত্তি হতে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও নাশকতার বিরুদ্ধে জনমত গঠন, সরকারী খালে অবৈধ বাঁধ উচ্ছেদ করে জলাবদ্ধতা নিরসন, ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করাসহ  অন্যায়ের সাথে আপোষহীন ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

লক্ষ্মীপুর পৌর সভার শহরের নাগরিক কামরুল ইসলাম জানান, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অতিতে নানা অনিয়ম চলে আসছিল কিন্তু বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যোগদানের পর থেকে তার একান্ত প্রচেষ্টায় এখানকার বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতাল ও মেডিকেল সেন্টার, হোটেল, সপিংমলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভ্রাম্যামান আদালত পরিচালনা করে  ভোক্তা অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

দালাল বাজার এলাকার হোসেন আহম্মেদ, আবদুর রহিম ও খালেক মিয়া জানান, বিগত ২-৩ বছর যাবত সরকারী খাল দখলে করে বাঁধ দিয়ে প্রভাবশালী নেতা-কর্মীরা মাছ চাষ করে আসছে। বর্ষায় খাল দিয়ে পানি না নামতে পারায় জলাবদ্ধতা সৃষ্ঠি হয়ে আমাদের ফসলের ক্ষতি হতো। বিভিন্ন সময় এ বিষয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন লোকজনকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি। বর্তমানে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরজমিনে এসে খালের সব বাঁধ কেটে দেওয়ায় আমাদের জমিতে আর পানি জমে থাকবে না। আমাদের ফসলও ভালো হবে।

সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি প্রফেসর মাহবুব মোহাম্মদ আলী উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান সম্পর্কে বলেন, একজন সরকারী কর্মকর্তা ইচ্ছা করলেই যে জনগণের স্বার্থে অনেক কাজ করতে পারেন তা বর্তমান লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা কর্মকর্তা তা দেখিয়ে দিচ্ছেন। আর ইউএনও এর পোস্ট টা যে শুধু ফাইল ওয়ার্ক কাজ নয়, মাঠে ঘাটের কাজ তা জনগণ উপলদ্ধি করছেন।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান বলেন, জনস্বাস্থ্য রক্ষায় ও মানুষের নিরাপত্তা বিধানে অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। আইন ভঙ্গকারীদের কোন রকম ছাড় দেওয়া হবে না। ভবিষ্যতে অভিযান পরিচালনা কালে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here