আবারও বাড়ানো হচ্ছে বিদ্যুতের দাম। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড বিতরণ কোম্পানী পর্যায়ে পাইকারি দাম বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে গ্রাহক পর্যায়েও দাম বাড়ানো হতে পারে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তরফে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সোমবার মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আসন্ন বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে দুটি সার কারখানা বন্ধ রাখা এবং ভৈরব থেকে কুমিল্লার ময়নামতি পর্যন্ত সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলো বেলা তিনটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত বন্ধ রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
সরকারি সূত্র জানায়, দীর্ঘ প্রক্রিয়ার বাইরে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের অনুমোদন নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রক্রিয়ায় বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হতে পারে। এদিকে ভর সেচ মওসুমে নিরবিচ্ছিন্ন সেচ সুবিধা দেয়া নিয়ে চিন্তিত বিদ্যুৎ বিভাগ। এ সময়ে গ্রামে রাতের সেচ সুবিধা নিশ্চিত করতে শহরে লোডশেডিং এর মাত্রা বাড়তে পারে বলে সূত্রগুলো জানিয়েছে। সেচ পাম্পে এবার দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে।
বর্তমানে গড় উৎপাদন পাঁচ হাজার মেগাওয়াটেরও কম। আর সরকারি হিসাবেই চাহিদা প্রায় ছয় হাজার মেগাওয়াট।
ইউনাইটেড নিউজ ২৪ ডট কম/স্টাফ রিপোর্টার