এ বছরের মধ্যে যদি এগুলো সম্পর্কে জানতে পারেন, তবে পেশাজীবনে আপনি অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবেন। এগুলো শেখা শুধু যে ভালো তা নয়, জেনে রাখা রীতিমতো জরুরি।
১. কোডিং : গোটা বিশ্বে প্রযুক্তিবিদদের মধ্যে সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত গুণটি হলো কোডিং সম্পর্কে জ্ঞান থাকা। যন্ত্রের গণিত এবং রিডিং বুঝতে হলে কোডিংয়ের বিকল্প নেই।
২. বড় মাপের ডেটা : ফোর্বস এক প্রতিবেদনে জানায়, এ বছর থেকে ডেটা মাপ অনেক বড় হয়ে চলেছে। কাজেই ডেটা যত বাড়ছে, একে বিশ্লেষণ করার প্রয়োজনীয়তাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। অর্থাৎ ডেটা বিশ্লেষকের চাহিদা বেড়েই চলেছে।
৩. ক্লাউড কম্পিউটিং : টেক রাডার তাদের এক প্রতিবেদনে বলে, ক্লাউড আধুনিক যুগের অন্যতম অবলম্বন হতে চলেছে। ডিজিটালাইজেশন এবং ইনফরমেশন-ইনটেনসিভ প্রসেসের মাধ্যমে ক্লাউডের খরচ অনেক কমে যাবে। কিছু দিন বাদেই দেখা যাবে, যাবতীয় তথ্যের একমাত্র স্থান হয়েছে ক্লাউডে। তাই ক্লাউড কম্পিউটিং সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি।
৪. মোবাইল : এমনিতেই সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রযুক্তি যন্ত্র মোবাইল। এর ব্যবহা আরো বাড়বে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এক প্রতিবেদনে গার্ডিয়ান জানায়, একের পর এক স্মর্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জন্ম নিচ্ছে। কাজেই এদের রেভিনিউ ঘরে তোলার পদ্ধতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা প্রয়োজন। আর মোবাইল খাতে ব্যাপক ধারণা যাদের থাকবে, তারাই হবেন হিরো।
৫. ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন : আপনি যে মেসেজটি পাঠাবেন, তাকে আরো ভিন্নমাত্রা দিয়ে পাঠাতে চাইবেন। এর জন্যে দৃশ্যমান প্রেজেন্টেশন বেশ কাজের হয়ে উঠবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এতে বিষয়টি অনেক বেশি স্পষ্ট হয়ে উঠবে।
৬. ইউএক্স ডিজাইন স্কিল : ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ডিজাইনারদের অন্যতম কাজ, প্রযুক্তি যন্ত্রের ব্যবহার আরো সহজ করে তোলা। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা, ইন্টারনেট ব্যবহার, মোবাইল ব্যবহার ইত্যাদিতে আরো নতুন নতুন অভিজ্ঞতা প্রদান জরুরি হয়ে পড়বে। তাই একে সহজ করে আনতে ইউএক্স ডিজাইনে দক্ষ মানুষের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।