ঢাকা: পাবলিক পরীক্ষার সময় হরতাল অবরোধ না দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি নির্দেশনা চেয়ে হাই কোর্টে একটি আবেদন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিচারাধীন একটি রিটে জারি করা রুলের সম্পূরক আবেদন হিসাবে রিটকারী ইউনুস আলী আকন্দ রোববার এ আবেদন করেন।
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি জমা দিয়েছি। এখন কোনো একটি বেঞ্চে বিষয়টি শুনানির জন্য তোলা হবে।
আবেদনে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা, ইবতেদায়ি, জেএসসি, জেডিসি, এসএসসি, দাখিল, এইচএসসি, আলিম, ও লেভেল এবং এ লেভেল পরীক্ষার সময় বিবাদী ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ইসলাম আলমগীর, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এবং শিক্ষা ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে এ রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিচারাধীন একটি রিটে জারি করা রুলের সম্পূরক আবেদন হিসাবে রিটকারী ইউনুস আলী আকন্দ রোববার এ আবেদন করেন।
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি জমা দিয়েছি। এখন কোনো একটি বেঞ্চে বিষয়টি শুনানির জন্য তোলা হবে।
আবেদনে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা, ইবতেদায়ি, জেএসসি, জেডিসি, এসএসসি, দাখিল, এইচএসসি, আলিম, ও লেভেল এবং এ লেভেল পরীক্ষার সময় বিবাদী ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ইসলাম আলমগীর, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এবং শিক্ষা ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে এ রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটের প্রাথমিক শুনানির পর গত বছরের ২ মে হাই কোর্ট একটি রুল জারি করেন। ‘পাবলিক পরীক্ষা চলাকালে হরতাল ডাকা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না’- তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে।
একইসঙ্গে পাবলিক পরীক্ষা চলাকালে হরতাল না দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- তাও জানতে চান আদালত।
একইসঙ্গে পাবলিক পরীক্ষা চলাকালে হরতাল না দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- তাও জানতে চান আদালত।
ওইদিন শুনানিতে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করতে ১৫ জনকে ‘অ্যামিকাস কিউরি’ হিসাবে নিয়োগ দেন আদালত। তাদের মধ্যে ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম, ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, মাহমুদুল ইসলাম, ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, এ এফ হাসান আরিফ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ব্যারিস্টার আখতার ইমাম, আজমালুল হোসেন কিউসি, মো. মনসুরুল হক চৌধুরী, ফিদা এম কামাল, অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু, কামালুল আলম, আনিসুল হককে অ্যামিকাস কিউরি হিসাবে বক্তব্য দিতে অনুরোধ করেন আদালত। এছাড়া অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির মাতমতও চাওয়া হয়।
আদালত বলেন, হরতাল করা মৌলিক অধিকার এবং পরীক্ষা দেওয়াও মৌলিক অধিকার। এ দুই মৌলিক অধিকারের সামঞ্জস্য রক্ষা কীভাবে সম্ভব- সে বিষয়ে আইনগত পরামর্শ দেবেন এ আইনজীবীরা।