আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সংস্থাটির লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদে সংরক্ষিত ১৪টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
মহিলা পরিষদ বলছে, ওই মাসে ৬২ নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। যৌতুকের জন্য নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪১ জন নারী। এদের মধ্যে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে ১৯ জনকে। অ্যাসিড দগ্ধ হয়েছেন ৪ জন। অপহরণের ঘটনা ঘটেছে ৬টি। নারী ও শিশু পাচার হয়েছে ৪ জন। এর মধ্যে যৌনপল্লিতে বিক্রি করা হয়েছে ২ জনকে। গৃহপরিচারিকা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪ জন। এর মধ্যে হত্যা করা হয়েছে দুজনকে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই সময়ের মধ্যে উত্ত্যক্ত করা হয়েছে ২৪ জনকে। এর মধ্যে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন একজন। ফতোয়ার শিকার হয়েছেন ৭ জন। বিভিন্ন নির্যাতনের কারণে ২৬ জন আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন এবং নয়জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বাল্য বিয়ের শিকার হয়েছে ৩ জন। পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দুজন। শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে ৩০ জনকে।