divine-relationship-between-parents-and-childrenষ্টাফ রিপোর্টার :: পড়াশোনা শেষে নিজের উন্নতি কে না করতে চায়। কিন্তু এক্ষেত্রে কিছুটা স্বস্তিতে থাকার জন্য কমপক্ষে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত হওয়ার চেষ্টা করে অনেকেই। আর এক্ষেত্রে যে সাতটি বিষয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা তুলে ধরা হলো এ লেখায়।
১. স্বাস্থ্যকর একটি বাসস্থান
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কাছে একটি স্বাস্থ্যকর বাসস্থান জোগাড় করা মানে নিজের জীবনের উন্নতির একটি পর্যায়ে পৌঁছানো। এক্ষেত্রে আপনার যে একটি বাড়ি কিনতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। প্রয়োজন আপনাকে স্বস্তি দেয়, তেমন একটি স্বাস্থ্যকর বাসস্থান।
২. নিজের একটি বাহন
যাতায়াতের প্রয়োজনে বহু মানুষই নানা বাহন ব্যবহার করে। কিন্তু নিজের মতো করে স্বস্তিকর একটি বাহন সবাই পান না। আপনার যদি এমন কোনো বাহন থাকে, যা দিয়ে আপনি স্বস্তিতে যাতায়াত করতে পারেন তাহলে বুঝবেন এক্ষেত্রে আপনি পূর্ণতা পেয়েছেন।
৩. অবসর জীবনের জন্য সঞ্চয়
একদিন না একদিন সবাইকেই অবসরে যেতে হবে। আর এ অবসরের জন্য সঞ্চয় করে রাখা অবশ্য কর্তব্য। এক্ষেত্রে আপনি যদি অবসর জীবনের জন্য সঞ্চয় শুরু করতে সক্ষম হন তাহলে বুঝবেন আপনি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্যতম চাহিদা পূরণে সক্ষম হয়েছেন।
৪. স্বাস্থ্য বা অন্য বীমা
বিপদ-আপদের কথা ভেবে অনেকেই বিমা করতে আগ্রহী হন। আপনি যদি এ ধরনের বিমা করতে পারেন তাহলে তা আপনাকে সামনে একধাপ এগিয়ে নেবে।
৫. ছুটি কাটানো
আপনি কি সুন্দর কোনো স্থানে ছুটি কাটাতে যেতে চান? নাকি মাঝেমাঝে ছুটি কাটান? যদি ইচ্ছে থাকলেও আপনি ছুটি কাটাতে যেতে পারেন না, তাহলে বুঝতে হবে এখনও আপনি যথেষ্ট স্বাচ্ছন্দ্য নয়। আর যদি মাঝে মাঝে ছুটি কাটানোর মতো সামর্থ রাখেন, তাহলে বুঝতে হবে আপনার জীবন স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ।
৬. সন্তানের শিক্ষার জন্য সঞ্চয়
সন্তানের শিক্ষার জন্য আলাদা করে অর্থ জমিয়ে রাখা অনেক পরিবারের পক্ষেই সম্ভব হয় না। যদি আপনি এ কাজটি করার মতো সৌভাগ্যবান হন তাহলে বুঝতে হবে আপনি আর্থিকভাবে ভালো অবস্থানে রয়েছেন।
৭. মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্তর্গত আয়
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে আয় থাকার অর্থ আপনি যথেষ্ট স্বাচ্ছন্দপূর্ণ জীবনযাপন করছেন। এক্ষেত্রে শহরাঞ্চলে জীবনযাত্রার প্রয়োজনে বেশি আয় প্রয়োজন হলেও গ্রামাঞ্চলে কিছুটা কম আয়েও স্বাচ্ছন্দে চলা যায়।
Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here