এনামুল হক কাশেমী, বান্দরবান প্রতিনিধি :: টানা অবরোধ-হরতালের কারণে দেশের অন্যতম প্রধান পর্যটন শহর বান্দরবানের পর্যটন শিল্পে মারাত্মক ধস নেমেছে। পর্যটনখাতে বান্দরবান জেলা শহর এবং জেলার উপজেলা পর্যায়ে প্রতিদিনই প্রায় অর্ধকোটি টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের। পর্যটন শিল্পের সাথে সম্পৃক্ত শত শত শ্রমিক-মজুর এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা চরম অর্থসংকটে পড়েছেন এবং তাদের বেশির ভাগই কর্মহীন অবস্থায় দিনকাটাচ্ছেন ২০ দলীয় জোটের আন্দোলনের কারণে গত ৪৮দিন ধরেই।
বান্দরবান জেলা পর্যটন শিল্পের অন্যতম উদ্যোক্তা এবং জেলা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি কাজী মজিবর রহমান জানান, পর্যটকদের আবাসন সুবিধার জন্যে জেলা শহরের নানাস্থানে অর্ধশত এবং জেলার লামা, রুমা, রোয়াংছড়ি, নাইক্ষ্যংছড়ি, থানছি ও আলীকদম উপজেলায় শতাধিক ছোট-বড় হোটেল, মোটেল,বিশ্রামাগার রয়েছে।
যানবাহন ও খাবার হোটেল রয়েছে কয়েকশত। বিএনপির নেতৃত্বে কথিত ২০দলের মানবতাবিরোধী ও নাশকতাসহ মনব ও সম্পদ বিধংসী সন্ত্রাসের কারণে পার্বত্য এ জেলাসহ সারাদেশের মানুষ আজ চরম অসহায় আর্থিক ভাবে।
তিনি বলেন, পর্যটন শিল্পের কার্যক্রম স’বির হয়ে পড়ায় কেবল বান্দরবান জেলাতেই প্রতিদিন গড়ে ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে। বহু পর্যটন শিল্পের উদ্যোক্তা ব্যাংক লোন পরিশোধ করতে পারছেন না টানা অবরোধ-হরতাল ও নাশকতাসহ সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্যে।
পরিবহণ মালিক সমিতির নেতা জসিম উদ্দিন ও নাসির আলম জানান, ৩ শতাধিক যানবাহনের চালক ও সহকারীদের বিনা কাজেই বেতন ভাতা পরিশোধ করতে গিয়ে যানবহন মালিকরা ফতুর বনে যাচ্ছেন।
আবাসিক হোটেল ব্যবস্থাপক সালাম ও রফিক জানান, জেলা শহরের আবাসিক হোটেলগুলো বর্ডারহীন অবস্থায় অসল পড়ে আছে, মালিক পক্ষ এসব আবাসিক হোটেল কর্মচারীদের বিনা কাজেই বেতন পরিশোধ করতে গিয়ে চরম অর্থ সমস্যায় পড়েছেন। বহু কর্মচারী চাকুরী হারিয়েছেন ইতিমধ্যেই।
এ প্রসংগে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন,ভরা পর্যটন মৌসুম হওয়া সত্বেও কাংখিত পর্যটকদের দেখা নেই এ জেলা শহরে। তবে পুলিশ প্রশাসন সর্বত্রই বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে পর্যটকদের অবাধে ভ্রমণের সুবিধার্থে।
এনামুল হক কাশেমী, বান্দরবান প্রতিনিধি :: টানা অবরোধ-হরতালের কারণে দেশের অন্যতম প্রধান পর্যটন শহর বান্দরবানের পর্যটন শিল্পে মারাত্মক ধস নেমেছে। পর্যটনখাতে বান্দরবান জেলা শহর এবং জেলার উপজেলা পর্যায়ে প্রতিদিনই প্রায় অর্ধকোটি টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের। পর্যটন শিল্পের সাথে সম্পৃক্ত শত শত শ্রমিক-মজুর এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা চরম অর্থসংকটে পড়েছেন এবং তাদের বেশির ভাগই কর্মহীন অবস্থায় দিনকাটাচ্ছেন ২০ দলীয় জোটের আন্দোলনের কারণে গত ৪৮দিন ধরেই।
বান্দরবান জেলা পর্যটন শিল্পের অন্যতম উদ্যোক্তা এবং জেলা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি কাজী মজিবর রহমান জানান, পর্যটকদের আবাসন সুবিধার জন্যে জেলা শহরের নানাস্থানে অর্ধশত এবং জেলার লামা, রুমা, রোয়াংছড়ি, নাইক্ষ্যংছড়ি, থানছি ও আলীকদম উপজেলায় শতাধিক ছোট-বড় হোটেল, মোটেল,বিশ্রামাগার রয়েছে।
যানবাহন ও খাবার হোটেল রয়েছে কয়েকশত। বিএনপির নেতৃত্বে কথিত ২০দলের মানবতাবিরোধী ও নাশকতাসহ মনব ও সম্পদ বিধংসী সন্ত্রাসের কারণে পার্বত্য এ জেলাসহ সারাদেশের মানুষ আজ চরম অসহায় আর্থিক ভাবে।
তিনি বলেন, পর্যটন শিল্পের কার্যক্রম স’বির হয়ে পড়ায় কেবল বান্দরবান জেলাতেই প্রতিদিন গড়ে ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে। বহু পর্যটন শিল্পের উদ্যোক্তা ব্যাংক লোন পরিশোধ করতে পারছেন না টানা অবরোধ-হরতাল ও নাশকতাসহ সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্যে।
পরিবহণ মালিক সমিতির নেতা জসিম উদ্দিন ও নাসির আলম জানান, ৩ শতাধিক যানবাহনের চালক ও সহকারীদের বিনা কাজেই বেতন ভাতা পরিশোধ করতে গিয়ে যানবহন মালিকরা ফতুর বনে যাচ্ছেন।
আবাসিক হোটেল ব্যবস্থাপক সালাম ও রফিক জানান, জেলা শহরের আবাসিক হোটেলগুলো বর্ডারহীন অবস্থায় অসল পড়ে আছে, মালিক পক্ষ এসব আবাসিক হোটেল কর্মচারীদের বিনা কাজেই বেতন পরিশোধ করতে গিয়ে চরম অর্থ সমস্যায় পড়েছেন। বহু কর্মচারী চাকুরী হারিয়েছেন ইতিমধ্যেই।
এ প্রসংগে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন,ভরা পর্যটন মৌসুম হওয়া সত্বেও কাংখিত পর্যটকদের দেখা নেই এ জেলা শহরে। তবে পুলিশ প্রশাসন সর্বত্রই বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে পর্যটকদের অবাধে ভ্রমণের সুবিধার্থে।