ইউনাইটেড নিউজ ডেস্ক :: সাক্ষাৎকার হোক বা ফোটোশুট, বরাবরই খোলামেলা আর দুঃসাহসিক তিনি। সত্তরের দশকে আবির্ভাব, আশির দশকে উত্থান, নব্বইয়ে দাপটে শাসন করেছেন পপ দুনিয়া আর নয়া শতাব্দীর আগমনে হয়েছেন আরো বেশি মোহময়ী।
এখন মধ্য পঞ্চাশে এসেও কামনার অন্য নাম ম্যাডোনা। ক্যামেরার সামনে বিশেষ রাখ-ঢাকে কোনো দিনই বিশ্বাসী নন পপ সাম্রাজ্ঞী ম্যাডোনা। হলিউডি ছবি অথবা ফ্যাশন ম্যাগাজিনের হাই ভোল্টেজ শুট সেশন, সাহসী হতেই পছন্দ করেন তিনি। সম্প্রতি ডিজাইনার আলেকজান্দার ম্যাককুইনের তৈরি অন্তর্বাস সম্ভারে সাবলীল ভঙ্গিতে নিজেকে মেলে ধরলেন সুন্দরী।
আসলে ফোটো শুটের থিমে ম্যাডোনাকে যৌন আবেদনপূর্ণ লাস্যময়ী রূপেই দেখানো হয়েছে। ক্যামেরাকে হতাশ করেননি চিরযৌবনা। স্পটলাইটের ঝলকানিতে অক্লেশে মেলে ধরেছেন উন্মুক্ত বক্ষদেশ। শুধু তাই নয়, শরীরি হাতছানিতে হেলায় বশ করেছেন লাখো পুরুষ হৃদয়। তবে এই প্রথম তাঁর নগ্নতার সাক্ষী থাকেনি ক্যামেরা। ১৯৭৭ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে হারম্যান কাল্কেনসের জন্য প্রথম ন্যুড ফোটোশুট করেন ম্যাডোনা।
১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সালের মধ্যে মোট তিনজন ফোটোগ্রাফারের জন্য নিরাভরণ হয়েছেন তিনি। ১৯৯২ সালে ‘ইরোটিকা’ অ্যালবামের সঙ্গেই প্রকাশিত হয় পপ তারকার একগুচ্ছ খোলামেলা ছবি সমৃদ্ধ বই সেক্স।
ছবির মতো বাস্তবেও আবডাল না-পসন্দ তাঁর। এক সাক্ষাৎকারে এই কারণে বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পেশার কথা জানতে চাইলে নিঃসঙ্কোচে ‘দেহ ব্যবসা’র উল্লেখ করেন ডাকাবুকো ম্যাডোনা। ইন্টারনেট অবলম্বনে মোঃ আল জাবেদ সরকার ।