হলিউড তারকা জেনিফার অ্যানিস্টোন নাকি ভীষণ বিপদে থাকেন। এমন চুলই যেন তার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। বড্ড বেয়াড়া, অবাধ্য। ক্লিপ বা চুলের ব্যান্ডে আটকানো যায় না। খোঁপার শাসন মানে না। কালচে আভা ছড়ানো সোনারঙা চুলগুলো নিয়ে সব সময়ই তার অস্থিরতার শেষ নেই।
জেনিফার অ্যানিস্টোন বলেছেন, চুলের সঙ্গে চুলোচুলি করেই কাটে তার দিন। তিনি নাকি মনেই করেন চুলই যেন তার দুর্দশার কারণ। সব সময়ই ভাবতে থাকেন চুলগুলো কীভাবে বাগে আনা যায়। তার কাছে মনে হয়, চুল যেন বেশি শুষ্ক, বেশি এলোমেলো। তারপরও সবাই কেন জানি আমার চুল পছন্দ করে। এর পুরো কৃতিত্ব আমার কেশসজ্জা যারা করেন তাদের।
অ্যানিস্টোন যোগ করেছেন, সৌন্দর্যের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের ঝলক থাকে।’ ফিমেল ফার্স্ট। সৌন্দর্যের রহস্য মানুষের মুখে লুকিয়ে থাকে না, থাকে মনে; ‘আমি খুবই আত্মবিশ্বাসী।
জেনিফার অ্যানিস্টোন বলেছেন, চুলের সঙ্গে চুলোচুলি করেই কাটে তার দিন। তিনি নাকি মনেই করেন চুলই যেন তার দুর্দশার কারণ। সব সময়ই ভাবতে থাকেন চুলগুলো কীভাবে বাগে আনা যায়। তার কাছে মনে হয়, চুল যেন বেশি শুষ্ক, বেশি এলোমেলো। তারপরও সবাই কেন জানি আমার চুল পছন্দ করে। এর পুরো কৃতিত্ব আমার কেশসজ্জা যারা করেন তাদের।
অ্যানিস্টোন যোগ করেছেন, সৌন্দর্যের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের ঝলক থাকে।’ ফিমেল ফার্স্ট। সৌন্দর্যের রহস্য মানুষের মুখে লুকিয়ে থাকে না, থাকে মনে; ‘আমি খুবই আত্মবিশ্বাসী।