কিন্তু সেখানে চিঠি পৌছে ২৩ ফেব্রুয়ারি। ২২ ফেব্রুয়ারি ছিল তার ইউনিয়ন পরিষদের সচিব পদে চাকুরির ইন্টারভিউ।
জানাযায়, পটুয়াখালী সদর পোষ্ট অফিস থেকে ২ ফেব্রুয়ারি রাসেল সিকদারের নামে ডাকযোগে চিঠি রেজিষ্ট্রি( নং-১২৬) করা হয়। কিন্তু সেই চিঠি সে ২২ দিন পর হাতে পায়।
পটুয়াখালী জেলা সদর থেকে কলাপাড়ার দুরত্ব মাত্র ৪৮ কিলোমিটার। ডাক বিভাগের এমন অবহেলায় চাকরি করার স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ হয়ে গেছে তার।
রাসেলের অভিযোগ মহিপুর পোস্ট অফিসে চিঠিটি পৌছে ১২ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু সেখান থেকে মাত্র ছয় কিলোমিটার দুরে তার বাড়ি ডালবুগঞ্জ চিঠিটি পৌছে ২২ ফেব্রুয়ারি। এ ঘটনায় রাসেল পটুয়াখালীস্থ পোষ্ট অফিস পরিদর্শকের কাছে একটি অভিযোগ দাখিল করেছেন।
এ ব্যাপারে খেপুপাড়া প্রধান ডাকঘরের কর্মকর্তা আব্দুস সত্তার জানান, বিষয়টি জেনে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি এও বলেন মূলত গাফিলতি করেছেন ডালবুগঞ্জ শাখার পোস্ট মাষ্টার।
মিলন কর্মকার রাজু/